আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে অধ্যয়নরত আছি। আমার বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া বড় ভাইয়ের পরামর্শে পানকৌড়ির ভর্তি সহায়িকা কিনেছিলাম। এই প্রশ্ন ব্যাংকে শতভাগ ব্যাখ্যা সহ বিগত বছরের প্রশ্নের সমাধান রয়েছে। এছাড়াও পর্যাপ্ত পরিমাণ তথ্য সহ , সহজে মুখস্ত করার কৌশল সংযুক্ত থাকায় আমি অল্প সময়েই সন্তুষ্টিজনক প্রস্তুতি নিতে পেরেছিলাম। এবং আল্লাহ্‌র রহমতে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েও গিয়েছি। এর জন্য পানকৌড়ি পাবলিকেশন্স এর নিকট চিরকৃতজ্ঞ থাকব। তোমরা যারা ভাবছি প্রস্তুতি শুরু করতে হয়ত দেরি করে ফেলেছ। দেরি হলেও প্রস্তুতি শুরু করে দাও পানকৌড়ির সাথে।

গত বছরের ভর্তি পরীক্ষায় আমি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি- তে চান্স পেয়েছি । বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি প্রস্তুতিতে আমার পড়া বইগুলোর মধ্যে আমি সবচেয়ে বেশি উপকৃত হয়েছি পানকৌড়ির প্রশ্ন ব্যাংক পড়ে। মেইন বইয়ের টপিকগুলো ভালো করে পড়ার পর শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিকে ঝালাই করে নিতে পানকৌড়ির প্রশ্ন ব্যাংক ছিল সবচেয়ে কার্যকর। কারণ পানকৌড়ির প্রশ্নব্যাংকে বিগত সালের প্রশ্নের সমাধান ছাড়াও উক্ত প্রশ্নের উৎসগত ব্যাখ্যা এবং প্রাসঙ্গিক অনেক তথ্য সংযুক্ত থাকে। আমি ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্ন ও ব্যাখ্যা থেকে অনেক প্রশ্নই হুবহু কমন পেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ্‌ আমি * তম হয়েছি। যারাই ভর্তি প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের জন্য আমি বলব পানকৌড়িই হবে বেস্ট চয়েস।

আমি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় ৭৮ তম হয়ে এখন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করছি। আমার এই সফলতা অর্জনে পানকৌড়ি পাবলিকেশন্সের ভর্তি সহায়িকার অবদান সবচেয়ে বেশি। পানকৌড়ির গুচ্ছ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি সহায়িকা অধ্যায়ভিত্তিক ভাবে সাজানো হওয়ায় আমার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া অনেক সহজ ছিল। এই প্রশ্নব্যাংকে গুচ্ছ পদ্ধতির পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্ন ছাড়াও ২২ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের একক ভর্তি পরীক্ষা প্রশ্নের সমাধান ও ব্যাখ্যা সংযুক্ত ছিল। টেক্সট বুকের পাশাপাশি পানকৌড়ির প্রশ্নব্যাংকও একটি পরিপূর্ণ প্রস্তুতির উৎস ছিল। ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন হাতে পেয়ে আমি অনেক খুশি ছিলাম , কারণ বেশীরভাগ প্রশ্নই হুবহু কমন এসেছিল।

আমার স্বপ্ন ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার। কিন্তু আমার মূল ভয় ছিল ইংরেজি নিয়ে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রস্তুতির বেশ কিছু ব্লগ পড়ে সাজেস্টেড বুক থেকে পানকৌড়ির প্রশ্ন নিয়ে আসি। পানকৌড়ির প্রশ্ন ব্যাংক আমার ইংরেজির সমস্যা অনেকাংশেই কমিয়ে দিয়েছে। প্রশ্ন ব্যাংকগুলোতে ইংরেজি বারবার আসা টপিকের Rules , ব্যাখ্যা ও পর্যাপ্ত Vocabulary সমৃদ্ধ ছিল। ভর্তি পরীক্ষায় পানকৌড়ির প্রশ্নের ব্যাখ্যা ও লিখিত সাজেশন্স থেকে অধিকাংশ প্রশ্ন কমন পাই এবং আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে টিকে যাই। পানকৌড়ি পাবলিকেশন্সকেও জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।

এইচ এস সি পরীক্ষা দেওয়ার শেষ হওয়ার পর আমি বুঝে উঠতে পারছিলাম না কিভাবে প্রস্তুতি শুরু করব। একজন বড় ভাইয়ের পরামর্শে প্রতিটি বিষয়ের বেসিক বুঝে বুঝে পড়া শুরু করি এবং পানকৌড়ি পাবলিকেশন্স এর ক ইউনিটের ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সহায়িকা কিনে আনি। এই প্রশ্নব্যাংক গুলো প্রশ্নের সমাধান ও ব্যাখ্যাসহ যথেষ্ট তথ্যভিত্তিক হওয়ায় আমার প্রস্তুতি ছিল পরিপূর্ণ। আলহামদুলিল্লাহ্‌ আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার কাঙ্ক্ষিত সাবজেক্ট ফার্মেসীতে চান্স পেয়েছি ।